Wednesday, June 11, 2014

বিয়ের আগে একবার রাশিকে দেখে নিন

সঠিক রাশির সঙ্গী পেলে যেমন সোনার সংসার বাঁধা সম্ভব, তেমনই একটু এদিক ওদিক হলেই সহ্য করতে হবে রোজকার কচকচানি। তাই প্রেম বা বিয়ের আগে একবার নিজের রাশির সঙ্গে মনের মানুষটির রাশি মিল খাচ্ছে কী না তা দেখে নিন। কারণ রাশি ভেদে প্রেম সম্পর্কেও নানা উত্থান-পতন আসে। 
মেষ: মেষ রাশির সঙ্গে মিথুন, সিংহ, ধনু এবং কুম্ভের বনিবনা বেশ ভালো। প্রেমের ক্ষেত্রে মিথুন এবং কুম্ভ মেষের জন্য অসাধারণ। ক্ষণস্থায়ী বা হালকা ধরনের সম্পর্কের জন্য বেছে নিতে পারেন এই দুই রাশিকে। আবার সিংহের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক গড়ে তোলাটা জীবনে এনে দিতে পারে খুব ইতিবাচক পরিবর্তন।
যদি আরও দীর্ঘস্থায়ী সঙ্গী চান, মানে কাউকে যদি সারা জীবনের জন্য পেতে চান, তা হলে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নিতে পারেন ধনুকে। মেষের থেকে একেবারেই উল্টো প্রকৃতির তুলাও কিন্তু অনেক সময়ে ভালো সঙ্গী হয়ে উঠতে পারে।
নিজেদের মধ্যেকার সাধারণ ভিন্নতাগুলো ভুলতে পারলে তুলা এবং মেষের প্রেম হয়ে উঠতে পারে একেবারেই অসাধারণ। কন্যা এবং বৃশ্চিকের সঙ্গে মেষের প্রেম সম্পর্ক ভালো হওয়ার সম্ভাবনা ফিফটি-ফিফটি। কর্কট এবং মকর থেকে মেষকে দূরত্ব বজায় রাখাই উচিত।
বৃষ: কন্যা-বৃষ প্রেম সম্পর্ক আবার খুব জমবে। এরা দু'জনেই জীবনে একটু শান্তি খোঁজেন, তাই সুখে শান্তিতে ঘর বাঁধতে কোনো সমস্যাই হবে না। আর জীবনে যদি সফল হতে চান তবে নিঃসন্দেহে বেছে নিন মকর সঙ্গী।
তিনি আপনাকে ঠেলে ঠেলে কখন যে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে দিয়েছেন, তা টের পাবেন না আপনিও। কর্কটের সঙ্গে মিষ্টি প্রেম হতে পারে আপনার, তবে তার স্থায়িত্ব আপনাদের ইচ্ছের ওপর নির্ভর করে। কর্কট-বৃষ সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কে বিশ্বাসী। আর মীনের সঙ্গে বৃষের তৈরি হবে সত্যিকারের ভালোবাসা, যা পার করতে পারে সবরকমের বাধা। শুধু তাই নয়, ভালো বন্ধুত্বের সূচনা হতে পারে এই দুইয়ের মাঝে।
বৃষের ঠিক উল্টো হলো বৃশ্চিক। বৃষ রাশিক জাতক হয়ে ভুলেও বৃশ্চিককে নিজের মনের মানুষ করে তুলবেন না। শত সাধ্য-সাধনার পর বৃষ-বৃশ্চিক প্রেম সফল হতে পারে। তুলা এবং ধনুর সঙ্গেও সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে, তবে বেশি আশাবাদী না হওয়াই ভালো। আর সিংহের সঙ্গে সম্পর্কে না-জড়ানোই ভালো।
মিথুন: ধনু এবং কুম্ভের সঙ্গে খুব সহজেই মিশতে পারে মিথুন। তবে মেষের সঙ্গে তার সম্পর্ক খুব একটা গাঢ় হয় না। সম্ভাবনা থাকে দীর্ঘমেয়াদী কোনো পরিণতির। হাসিখুশি জীবনের জন্য বেছে নিতে পারেন সিংহ রাশির সঙ্গী। বৃশ্চিকের সাথেও বেশ ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে মিথুনের। তবে দূরত্ব বজায় রাখুন কর্কট, মকর, কন্যা এবং তুলা রাশির মানুষের থেকে।
কর্কট: কর্কট রাশির জাতকরা বেশ সংবেদনশীল। মীন এবং বৃশ্চিক রাশির সঙ্গে কর্কটের সম্পর্ক বেশ ভালো হয়। মীন এবং বৃশ্চিক নিজের সঙ্গীর প্রতি যত্নশীল, তাই সংবেদনশীল কর্কটের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক খুব ভালো থাকে। একই কারণে শান্তিপ্রিয় বৃষের সঙ্গেও তার বেশ ভালো মিল হতে দেখা যায়।
বিয়ের জন্য এই সবগুলো রাশিই কর্কটের জন্য ভালো। কন্যা রাশিও মন্দ নয়। কর্কট এবং কন্যার সংসারে পারস্পরিক বোঝাপড়া ভালো হতে দেখা যায়। তবে মেষ এবং তুলার সঙ্গে কর্কটের বনিবনা নেই। প্রেম বা বিয়ে, উভয় ক্ষেত্রেই অশান্তির সম্ভাবনা থাকে।
সিংহ: এমন সবার সঙ্গেই ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে যারা তার কর্তৃত্ব মেনে চলতে পারে। মেষ এবং ধনু সঙ্গীর সঙ্গে সিংহ জীবনে আরও এগিয়ে যাওয়ার উৎসাহ পায়। আবার তুলা এবং মিথুন রাশির সঙ্গীও তাদের জন্য খারাপ নয়, এরা সিংহকে অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। বৃষ রাশির সঙ্গে সিংহের এক্কেবারেই খাপ খায় না, দু'জনেরই পালাই পালাই ভাব থাকে। আবার বৃশ্চিক এবং কুম্ভের সঙ্গেও সিংহ তার সম্পর্ক সহজে সফল করতে পারে না।
কন্যা: কন্যার সঙ্গে বৃষের ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তেমনি মকরের সঙ্গেও ভালো মিল হতে দেখা যায়। মকরের সঙ্গে বিয়ে কন্যার জন্য শুভ। এতে তেমন চোখ ধাঁধানো কোনো প্রেম কাহিনি তৈরি না-হলেও শান্তিপূর্ণ ও সুখী জীবনযাপনের সম্ভাবনা থাকে। অন্য রকম প্রেমের স্বাদ পেতে চাইলে কর্কট এবং বৃশ্চিক হয়ে উঠতে পারে কন্যার আদর্শ সঙ্গী। মিথুন এবং ধনুর সঙ্গে প্রেমের চেষ্টা না-করাই ভালো। কন্যার ঠিক উল্টো রাশি হল মীন। এর সঙ্গে কন্যার প্রেম সাধারণত সাফল্যের মুখ দেখে না।
তুলা: মিথুনের সঙ্গে সম্পর্কে বেশ স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে তুলা। এই সম্পর্কে একটা হালকা ভাব থাকে, যা দু'জনের মনকে ফুরফুরে করে তোলে। কুম্ভের সঙ্গে সম্পর্কেও এই স্বাচ্ছন্দ্য বজায় থাকে। তবে কুম্ভের সঙ্গে থাকলে নতুন নতুন অভিজ্ঞতা যাচাই করে দেখার সাহস পায় তুলা। একটু অন্যরকম প্রকৃতির সিংহ রাশির মানুষের সঙ্গেও তুলার সম্পর্ক বেশ জমে ওঠে। এই জুটির বিবাহিত জীবনও হয় মধুর।
ধনুর সঙ্গে তুলার সম্পর্ক হয় একটু অন্যরকম, স্বাভাবিক প্রেমের চেয়ে ভিন্ন স্বাদের। মকর এবং কর্কটের আশপাশে তুলার না-ঘেঁষাই ভালো। তুলার একেবারে উল্টো রাশি হল মেষ। খুব চেষ্টা করেও এই রাশির সঙ্গে মিলে ভালোবাসার পুল ফোটাতে পারবেন না। তা করার চেষ্টা করলে হিতে বিপরীত হবে।
বৃশ্চিক: কর্কট এবং মীন রাশির সঙ্গে বৃশ্চিকের খুব ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বৃশ্চিকের জীবনে কর্কট নতুন সম্ভাবনা নিয়ে আসে। তাই কর্কটকে নিজের জীবনে পাকাপাকি জায়গা দিতেও আগ্রহী হয় বৃশ্চিক। বৃশ্চিকের চরিত্রের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে বলে মীনের সঙ্গেও স্বচ্ছন্দ্যেই থাকে বৃশ্চিক।
এই দুই রাশির সঙ্গে তুলার দীর্ঘস্থায়ী প্রেম এবং বিবাহিত জীবনের সম্ভাবনা ভালো। এছাড়াও শান্তিপ্রিয় কন্যা এবং মকর রাশির সঙ্গেও সম্পর্কে সুখি হয় বৃশ্চিক। সিংহ এবং কুম্ভের সঙ্গে একেবারেই মেলে না বৃশ্চিকের। আর বৃষ রাশির সঙ্গেও সম্পর্কে দেখা যায় টানাপোড়েন।
ধনু: মেষ এবং সিংহের মতো শক্তিশালী চরিত্রের সঙ্গী পছন্দ করেন ধনু। সিংহের সঙ্গে সম্পর্কে নিজের জীবনের মান উন্নত করতে শেখে ধনু, আর মেষের সঙ্গে সম্পর্কে সে শেখে কী করে আরও স্বাধীন হওয়া যায়। তুলার সঙ্গে মোটামুটি ভালো সম্পর্কে স্থায়ী হতে পারে ধনু। কুম্ভের সঙ্গেও তৈরি হতে পারে অদ্ভুত এবং জারা হাটকে সম্পর্ক। মেষ এবং কর্কটের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ালে ঝামেলা হতে পারে।
মকর: শান্তিপূর্ণ এবং সফল জীবনের জন্য মকরের আদর্শ সঙ্গী হলো কন্যা। একসাথে থাকলে জীবনে অনেক কিছু অর্জন করতে পারবেন তারা। বৃষের সাথেও ভালো বনিবনা হয়ে থাকে তার, তাদের মাঝে বোঝাপড়ার পরিমাণ ভালো। এ ছাড়াও বৃশ্চিক এবং মীনের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারেন মকর। তুলা এবং মেষ রাশির সাথে সম্পর্কে না জড়ানোই ভালো। কর্কটের সাথে সম্পর্কে দমবন্ধ হয়ে আসতে পারে মকরের এবং সেই সম্পর্ক টিকে না বেশিদিন।
কুম্ভ: কুম্ভ এবং মিথুন রাশির প্রেমের মূল ভিত্তি বন্ধুত্ব। বন্ধুত্বের ওপর ভিত্তি করে মিষ্টি এবং দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে। তুলার সঙ্গেও সহজেই সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারবেন কুম্ভ। এই সম্পর্কের ভিত্তি হবে পারস্পরিক বিশ্বাস এবং বোঝাপড়া। ওপর দিকে মেষ এবং সিংহও হতে পারে কুম্ভের ভালো সঙ্গী। সম্পর্কে একটু দূরত্ব ও স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখতে চাইলে ধনুই কুম্ভের আদর্শ সঙ্গী। বৃষ এবং বৃশ্চিক এই দুইয়ের সঙ্গে সম্পর্কে খাপ খাওয়াতে পারেন না কুম্ভ।
মীন: সুখী বিবাহিত জীবনের জন্য বৃশ্চিক এবং কর্কট উভয় রাশিই মীনের জন্য আদর্শ। যদি তার চাইতেও গভীর প্রেম খুঁজতে চান তবে খুঁজে নিন মকর রাশির সঙ্গী, তার সঙ্গে আপনার মৃত্যুঞ্জয়ী প্রেম গড়ে ওঠা সম্ভব। বৃষ রাশির সঙ্গেও চমৎকার সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে মীনের। সুখি জীবন চাইলে, মিথুন ও ধনুর থেকে দূরে থাকাই ভালো।

Thursday, June 5, 2014

সফল ডেটিং

বহু চেষ্টার পর তাকে রাজী করালেন দেখা করার জন্য। বিলাসবহুল রেস্টুরেন্টও নির্ধারণ করে ফেললেন প্রথম সাক্ষাতের স্থান হিসেবে। প্রথম সাক্ষাতের মঞ্চ প্রস্তুত। কিন্তু আপনার কিছু ভুলের কারণে এতসব কষ্ট পণ্ডশ্রমে পরিণত হতে পারে। 

কখনো চিন্তা করেছেন, আপনার সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পেছনে ডেটিংয়ে কোনো ভুল ছিল কি না? আপনি যদি কারো সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যেতে চেষ্টা করেন, তাহলে এ লেখার পয়েন্টগুলো মনে রাখুন। এমনও হতে পারে, ডেটিংয়ের সামান্য ভুলের কারণে আপনার সম্পর্ক ভেঙে যাচ্ছে।

সুট টাই না পরা
প্রথম ডেট যাওয়ার সময় সুট টাই না পরায় ভাল। সুট টাই পরে ইমপ্রেস করতে গিয়ে উল্টো ফল হতে পারে। তবে পরিস্থিতি যদি এমন হয় যে আপনি একটি বড় কর্পোরেট হাউজে চাকুরী করেন। যেখান থেকে বেরিয়েই আপনি ডেটে যাবেন সেক্ষেত্রে আপনার সঙ্গিনী হয়তো বিষয়টি ইতিবাচকভাবে নেবে। তবে বসার আগে অবশ্যই চেহারা থেকে ফর্মাল ভাবটি ঝেড়ে ফেলতে হবে। সেজন্য টাই আর সুটটাএকটু ঢিলা করে দিতে পারেন। সাধারণ পোষাক পরে গেলে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যাতে স্বাভাবিকের বেশি কিছু প্রদর্শিত না হয়।                             


একটু আগে পৌঁছানো
প্রথম ডেটিংয়ের ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়ের একটু আগে পৌঁছানো উচিত। সেটা হতে পারে ৫ বা ১০ মিনিট। সঙ্গিনীকে প্রথম দেখাতেই ইমপ্রেস করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল তার আগেই পৌঁছানো। এতে তার মনে হবে আপনি তাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। এক্ষেত্রে কোনোভাবেই দেরী করা চলবে না। এতে আপনার সম্পর্কে তার মনে বিরূপ ধারণা জন্মাবে।

তার চেয়ারটা বসার জন্য এগিয়ে ধরা
আপনার সঙ্গিনীর জন্য ছোট খাটো কিছু কাজ করতে পারেন। যেগুলো না করলে হয়তো আপনাকে সে খারাপ চোখে দেখবে না। তবে কাজগুলো করলে তার মনে হবে সে আপনার কাছে বিশেষ কিছু। এজন্য রেস্টুরেন্টে ঢোকার সময় দরজাটা মেলে ধরুন, বসার সময় তার চেয়ারটা ঘুরিয়ে দিন।

ছোটখাট বিষয়েও মিথ্যা না বলা
আপনার ডেটিং সঙ্গীকে যদি জীবনসঙ্গী বানাতে চান তাহলে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি আপনার যেসব মিথ্যা কাউকে আঘাত করে না এমন নির্দোষ মিথ্যাগুলোও প্রভাবিত করতে পারে আপনার সঙ্গীকে। এমনকি এসব ছোটখাটো মিথ্যার কারণে সম্পর্কের শুরুতেই আপনার বিপরীত লিঙ্গের ধারণা হতে পারে যে, আপনি মিথ্যাবাদী। মিথ্যাটি যত ছোট কিংবা বড়ই হোক না কেন। এ কারণে ডেটিংয়ের শুরুতে নিজের বিষয়ে যখন আপনি অন্যকে প্রকাশ করছেন, তখন মিথ্যা বলা এড়িয়ে চলতে হবে।                                                                                    


ফোনটা সরিয়ে রাখা
ডেটিংয়ের সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করা একটি অভদ্র বিষয়। এর মধ্যে আপনি যদি আবার টেক্সট ম্যাসেজও ব্যবহার করতে থাকেন, তাহলে তা সঙ্গীর জন্য চরম বিরক্তি ডেকে আনতে পারে। ডেটিংয়ের সময় আপনার ফোন ব্যবহার করা যেতে পারে শুধু গুরুত্বপূর্ণ ফোন কল কিংবা টেক্সট মেসেজ পাঠানোর জন্য। তার মানে এটা নয় যে, আপনার সঙ্গীর প্রতি মনযোগ কম দিয়ে আপনি মোবাইলকেই বেশি মনযোগ দেবেন।

কথাবার্তায় কর্তৃত্বপরায়ণতা
আপনার বহু বিষয়ে কথা বলার ও তাকে জানানোর আগ্রহ থাকতে পারে। আপনার বহু বিষয় আছে যা, তাকে জানানো প্রয়োজন আবার তার বহু বিষয় আছে, যা আপনার জানা প্রয়োজন। এ কারণে আপনি কথা বলার পাশাপাশি তাকেও বলার সুযোগ দিন। তার মতামত শুনুন। কিন্তু আপনি যদি শুধুই নিজের মতামত প্রকাশ করতে থাকেন তাহলে তা একপাক্ষিক বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। এ কারণে শুধু নিজের মতামত প্রকাশ নয়, তার মতামতও শুনতে হবে।

বেশি প্রশ্ন না করা
প্রথম ডেটিংয়ে সঙ্গিনী সম্পর্কে জানার জন্য খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে প্রশ্ন করবেন না। প্রশ্ন করার পাশাপাশি তাকেও প্রশ্ন করার সুযোগ দিন। শুধু প্রশ্ন করে যাচ্ছেন পরিস্থিতিটা এমন হলে তার মনে হবে আপনি নিজেকে তার সামনে মেলে ধরছেন না। তাই তার সম্পর্কে জানার পাশাপাশি আপনার সম্পর্কেও তাকে জানতে দিন।

খুব হালকা কিংবা ভারী খাবার অর্ডার না করা
একেবারে হাল্কা কোনো খাবার যেমন শুধু সালাদের অর্ডার দিবেন না। আপনি ডেটিংয়ে গেছেন, ডায়েট করতে নয়। তাই বলে আবার খুব ভারী কোনো খাবার অর্ডার করতে বলবেন তাও নয়। এমন কিছুর অর্ডার করুন,যা নাড়াচাড়া করতে করতে দুজন সুন্দরভাবে কথা বলা চালিয়ে যেতে পারবেন।

খুব বেশি পান থেকে বিরত থাকা
অ্যালকোহল পিপাসী হিসেবে বন্ধু মহলে আপনার সুখ্যাতি আছে। সেই বাহাদুরি প্রথম ডেটিংয়ে না দেখানোই ভাল। তাতে আপনার সঙ্গিনী বিব্রত বোধ করবে। হয়তো ফেরার পথে আপনার সঙ্গেই ফেরার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু আপনার অতিরিক্ত পানীয় গ্রহণের কারণে আপনার সঙ্গে ফেরার মত ভরসা সে আর পাবে না। তাই অ্যালকোহল গ্রহণ যথাসম্ভব সীমিত রাখতে হবে।

সাবেক প্রেমিকার প্রসঙ্গ না তোলা
প্রথম ডেটিংয়ে গিয়ে নিজের অতীত প্রেম কাহিনী খুলে বসার দরকার নেই। এতে তার মনে বিরূপ প্রভাব পড়বে। বিষয়টি এভাবে চিন্তা করুন, প্রথম দেখাতেই সে আপনাকে তার সাবেক প্রেমিকের সঙ্গে কাটানো সময়গুলোর গল্প বলা শুরু করল। আপনার নিশ্চয় ভাল লাগবে না। তাই পুরনো কাসুন্দি ঘাঁটা থেকে বিরত থাকেন। অতীত বাদ দিয়ে ভবিষ্যৎ নিয়ে বিশেষ করে নিজেদের সম্পর্কে কথা বলুন।

ওয়েটারকে মোটা বকশিস দিন
যদি আপনি বিল মেটান অবশ্যই ওয়েটারকে ভাল মত বকশিস দেবেন। সেবার মান ভাল হোক আর না ই হোক বকশিসটা মোটা হওয়া চাই

শারীরিকভাবে অন্তরঙ্গ হওয়ার চেষ্টা না করা
প্রথম ডেটিংয়েই তার শরীরের স্পর্শ কাতর অঙ্গে হাত ছোঁয়ানোর চেষ্টা করবেন না। কোনো মেয়েই সাধারণত প্রথম ডেটে সেভাবে চায় না। তাই এ ধরনের সুযোগ গ্রহণের চেষ্টা থেকে বিরত থাকুন।

প্রথম ডেটিংয়েই অতিরিক্ত তথ্য দেওয়া
প্রথম ডেটিংয়েই অতিরিক্ত তথ্য বিনিময় অনেক সময় বিরক্তির কারণ হতে পারে। যা থেকে সম্পর্ক নষ্টের মতো পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে। এ কারণে প্রথম ডেটিংয়ে অতিরিক্ত তথ্য না দিয়ে সময়টা ভালোভাবে কাটানোর মতো আলাপ করা যেতে পারে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খাওয়ার ছবি
অনেকেরই যখন তখন ছবি তোলার বদ-অভ্যাস রয়েছে। ডেটিংয়ের সময় আপনার খাবার যতই আকর্ষণীয় হোক না কেন, এগুলোর ছবি তোলা অনেকের কাছেই বিরক্তিকর একটি বিষয়। আর এগুলো যদি ইন্সটাগ্রাম বা ফেসবুকের মতো সোশ্যাল নেটওয়ার্কে শেয়ার করেন, তাহলে তার মতো বিরক্তিকর বিষয় আর হয় না। ডেটিংয়ে একে অন্যকে চেনা বা পরিচয়ের জন্য গেছেন। ছবি তোলার জন্য নয়। এ কারণে এসব বিরক্তিকর বিষয় বাদ দিয়ে মনযোগ দিতে হবে শুধুই আপনার সঙ্গীর দিকে।

সঠিকভাবে নিজেকে প্রকাশ না করা
আপনি হয়তো চিন্তিত থাকতে পারেন যে, আপনার স্বরূপ জানলে সে আপনাকে পছন্দ নাও করতে পারে। আর এতে আপনার সঙ্গীকে হারাতে হতে পারে। সে ক্ষেত্রে  অন্য কারো মনোভাব পোষণ করতে পারেন আপনি, যা মোটেই ভালো কিছু বয়ে আনে না। আপনি নিজে যা, সঙ্গীর কাছে তাই তুলে ধরতে হবে। অন্যথায় বিষয়টি গোপন করলেও তা দ্রুত আপনার সঙ্গীর নজরে পড়বে আর আপনার সম্পর্ক নষ্ট হবে। কিন্তু আপনি যদি আপনার স্বরূপ প্রকাশ করেন, নিজের যা আছে, তাই বলে দেন তাহলে  তা আপনার সঙ্গীর পছন্দের যথেষ্ট কারণ আছে । তাই কোনো গোপনীয়তা ভালো নয়, বরং নিজের সবকিছু প্রকাশ করে দেওয়াই ভালো। 

আমের টক ঝাল মিষ্টি আচার

আচারের কথা শুনলে জিভে কার না পানি আসে! আর তাইতো আচার ভক্তরা রাস্তা-ঘাটে যেখানেই আচার পায় কিনে ঝটপট খেতে থাকে। ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা যাতে বাইরের আচার খেয়ে অসুস্থ হয়ে না যায় তাই মা-বোনদের জন্য আমাদের এবারের আয়োজন-‘হরেক রকম আমের আচার-
আমের টক ঝাল মিষ্টি আচার
উপকরণ : 
আম : ২ কেজি
সরিষার তেল : ২ কাপ
চিনি : ১ কাপ
সিরকা : ১ কাপ
পানি : আন্দাজমতো
পাঁচফোঁড়ন গুড়া : ৩ চা চামচ
আস্ত ভাজা শুকনা মরিচ : ১০টা
হলুদ : ১ চা চামচ
লবণ : স্বাদমতো
রসুন : বড় দুটি খোসা ছাড়ানো
প্রণালী : - 
(১) খোসাসহ আম ৪ ফালি করে কেটে বিচি ফেলে দিন।
(২) কাটা আমগুলো ১ চা চামচ লবণ ও ১/২ কাপ সিরকা দিয়ে ২ ঘণ্টা ডুবো পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
(৩) এবারে আমগুলো ২-৩ বার ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।
(৪) কাঁটাচামচ দিয়ে আমগুলো সামান্য খুঁচিয়ে রাখুন।
(৫) কড়াইতে তেল গরম করে চিনি, লবণ, মরিচ ও রসুনসহ আমগুলো দিয়ে দিন।
(৬) বলক এলে পাঁচফোড়ন ও ১ কাপ সিরকা দিয়ে আবার খানিকটা নেড়ে নামিয়ে রাখুন।
(৭) ঠা-া হয়ে এলে পরিষ্কার কাঁচের বোয়ামে সংরক্ষণ করুন। মাঝে মাঝে রোদে দিন।
আমের ঝুরি আচ                                                                         
উপকরণ : আম ২ কেজি
সরিষার  তেল : ২৫০ গ্রাম
সিরকা : ১ কাপ
রসুন : ১ কাপ (খোসা ছাড়ানো) - 
ভাজা শুকনা মরিচ : ২০টি (আস্ত)
সরিষাবাটা : আধা কাপ
পাঁচফোঁড়ন গুড়া : ৩ চা চামচ
ভাজা শুকনা মরিচ গুঁড়া : ১ চা চামচ
হলুদ : ১ চা চামচ
প্রণালী : 
(১) আমের খোসা ছাড়িয়ে ধুয়ে মুছে গ্রেটার দিয়ে কুঁচি কুঁচি করে নিন।
(২) কড়া রোদে আমের ঝুরিগুলো ২/৩ দিন শুকিয়ে রাখুন।
(৩) কড়াইতে তেল গরম করে সব উপকরণসহ আম দিয়ে দিন।
(৪) বলক এলে পাত্র নামিয়ে রাখুন।
(৫) ঠা-া হলে সিরকা দিয়ে একটা কাঁচের বয়ামে সংরক্ষণ করুন।
(৬) পর পর ২/৩ দিন সারাবেলা কড়া রোদে রাখুন। সপ্তাহখানেক পর খাওয়ার উপযোগী হবে।
(৭) আমের ঝুরি আচার খিচুড়ি দিয়ে খেতে ভীষণ তৃপ্তিকর।
(৮) মাসে ২/৩ বার কড়া রোদে রাখলে এই আচার ১/২ বছর সংরক্ষণ করা যায়।
ডুবো তেলে আমের ফালি আচার
নাজনীন পায়েল
উপকরণ : 
আম : ২ কেজি।
চিনি : ১ কাপ।
সরিষার তেল : ৩ পোয়া
সরিষা বাটা : ১ কাপ
লবণ : আন্দাজমতো
আদা কুঁচি : আধা কাপ - 
ছোলা  রসুন : আধা কাপ
পাঁচফোঁড়ন গুঁড়া : ৩ চা চামচ
শুকনা মরিচ : ১২টি
হলুদ : ১ চা চামচ
প্রণালী : 
(১) খোসা ছাড়িয়ে ১ চা চামচ লবণসহ আমগুলো ২ ঘণ্টা পানিতে ডুবিয়ে রাখুন।
(২) পানি ঝরিয়ে ৪ টুকরো করে কাটুন। তেল বাদে সব  মশলা মেখে আমগুলো কড়া রোদে ২ দিন রাখুন।
(৩) পরিষ্কার শুকনা কাঁচের বয়ামে তেলের মাঝে মশলা মাখানো আমগুলো ডুবিয়ে রাখুন।
(৪) বাকি উপাদানগুলো উপর থেকে বয়ামে দিয়ে একটু নেড়ে দিন।
(৫) তেল-মশলাসহ আমগুলো নেড়েচেড়ে আরো ২/৩ দিন কড়া রোদে রাখুন
(৬) এক সপ্তাহ পর খাওয়ার উপযোগী হবে।
(৭) ডুবো তেলের এই ফালি আচারটি মাঝে মাঝে রোদে দিয়ে ১-২ বছরও সংরক্ষণ করা যায়। 


Wednesday, May 28, 2014

দরকারি সফটওয়্যার নামবে সরাসরি

কিছু দরকারি সফটওয়্যারের নতুন সংস্করণ ইন্টারনেট থেকে নামাতে গেলে দেখা যায় সেগুলোর ওয়েব ইনস্টলেশন শুরু হয়। অর্থাৎ পুরো সফটওয়্যারটি সরাসরি না
নেমে আংশিক ইনস্টলারটি নেমে থাকে। সেটি চালু করলে ইন্টারনেটে থাকা অবস্থায় পরে ইনস্টল হয়। এভাবে সফটওয়্যারটি নিজের কম্পিউটারে সংরক্ষিত থাকে না৷
পরে অন্য কোনো কম্পিউটার বা নতুন অপারেটিং সিস্টেমে নতুন করে সফটওয়্যার ইনস্টল করতে গেলে প্রতিবার সময় এবং ব্যান্ডউইথ দুটোরই অপচয় হয়। এর
বিকল্প ব্যবস্থাও আছে। গুরুত্বপূর্ণ কিছু সফটওয়্যারের পূর্ণাঙ্গ সংস্করণ নামানোর ঠিকানা নিচে দেওয়া হলো।
মজিলা ফায়ারফক্স: ফায়ারফক্সের ২৯.০.১ সংস্করণটি নামাতে হলে প্রথমে (http://goo.gl/P8VnSv) ঠিকানায় যেতে হবে। তারপর তালিকায় থাকা ইংরেজি
ভাষার সারি থেকে উইন্ডোজ কলামের ডাউনলোড লিংকে ক্লিক করলেই পেয়ে যাবেন ফায়ারফক্সের পুরো ইনস্টলারটি।
গুগল ক্রোম: ক্রোম সরাসরি নামাতে হলে (http://goo.gl/cPxR8h) ঠিকানায় গিয়ে ডাউনলোড ক্রোম বোতামে ক্লিক করলে সরাসরি সেটি নামতে থাকবে।
ফ্ল্যাশ প্লেয়ার: এই সময়ের সব ওয়েবসাইটেই ফ্ল্যাশযুক্ত বিষয়বস্তু থাকায় সেগুলো দেখতে হলে অবশ্যই ব্রাউজারের সঙ্গে সঙ্গে ফ্ল্যাশ প্লেয়ারও ইনস্টল করতে হবে। প্লেয়ার
দুটি নামাতে চাইলে প্রথমে (http://goo.gl/mEsZeC) ঠিকানায় গিয়ে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের জন্য তালিকার প্রথম সারি থেকে ডাউনলোড ইএক্সই ইনস্টলার
লিংকে ক্লিক করতে হবে। ফায়ারফক্স এবং অন্যান্য ব্রাউজারের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় সারি থেকে একইভাবে ইএক্সই ফাইলটি নামিয়ে ইনস্টল করতে হবে।
স্কাইপ: নতুন গ্রুপ ভিডিও চ্যাটিং সুবিধাসহ স্কাইপের পুরো সংস্করণ পেতে (http://goo.gl/m1scLt) ঠিকানায় গেলেই চলবে৷
অ্যাডবি রিডার: পিডিএফ ফাইল পড়ার জনপ্রিয় এ সফটওয়্যারটি সরাসরি নামাতে চাইলে যেতে হবে (http://goo.gl/TMQs2a) ঠিকানায়। তারপর নিচে থাকা
প্রথম মেনু থেকে কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম, দ্বিতীয় মেনু থেকে ইংরেজি ভাষা বাছাই করলে শেষ ধাপের মেনুতে অ্যাডবি রিডারের বিভিন্ন সংস্করণ দেখা যাবে।
সেখান থেকে ১১তম সংস্করণটি নির্বাচন করে নিচে থাকা ডাউনলোড নাউ বোতামে ক্লিক করলে সেটি নামতে শুরু করবে।

Tuesday, April 22, 2014

শিক্ষা আপডেট

খুঁজছেন হতে পারে : এসএসসি ফলাফল 2014 , এসএসসি ফলাফল 2014 বিডি , এসএসসি ফলাফল 2014 বাংলাদেশ , দাখিল ফলে 2014 , দাখিল ফলে 2014 বিডি , মাদ্রাসা বোর্ডের ফলাফল 2014 , educationboardresults.gov.bd , শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি www.educationboardresults.gov.bd ফলে , ঢাকা বোর্ডের এসএসসি ফলাফল 2014 .এই বছরের সবচেয়ে বড় পাবলিক পরীক্ষায় এসএসসি ( মাধ্যমিক বিদ্যালয় সার্টিফিকেট ) বাংলাদেশে সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে . এখন পরীক্ষার নেভিগেশন অংশগ্রহণ ছাত্র যারা খুব জোরে তাদের দিন পার হয় . তারা এখানে - সেখানে এসএসসি পরীক্ষায় 2014 বাংলাদেশ ফলাফল খুঁজছি হয় . তারা ফলাফল প্রকাশিত এবং যেখানে তারা ফলাফল পেতে হবে যখন জানতে প্রায় প্রতিটি Googling হয় . আপনি তাদের একজন হন, তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় আছে. এখানে আমরা আপনাকে এসএসসি ফলাফল 2014 প্রকাশনার সবচেয়ে সম্ভাব্য দিন বা সময়ের জানাতে .বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড পরীক্ষার শেষ হওয়ার পর 60 দিনের মধ্যে পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হিসেবে এসএসসি ফলাফল 2014 বিডি জুন 2014 প্রথম সপ্তাহের মধ্যে প্রকাশিত হবে . আমরা ফলাফল প্রকাশের আগের তারিখগুলি দেখুন , তাহলে আমরা যে সময়ের অনুমান করতে পারেন .এখন প্রশ্ন হল কিভাবে আপনি আপনার এসএসসি ফলাফল 2014 পাবেন ? আপনি যদি আমাদের সাইট আপনার এসএসসি ফলাফল 2014 বিডি পাবেন দুর্মূল্য চিন্তা করবেন না , অথবা অন্য যে আপনি আপনার স্কুল ক্যাম্পাস বা পাঠানোর এসএমএস আপনার ফলাফল পেতে বা www.educationboardresults.gov.bd মধ্যে প্রবেশ করতে পারেন .এসএসসি ফলাফল 2014 মোবাইল এসএমএস দ্বারাএখন আমি আপনাকে এসএসসি ফলাফল পাবার জন্য একটি এসএমএস পাঠাতে জানাতে. নির্দেশনা নর্দন অনুসরণ করুন ...

    
আপনার মোবাইল টেক্সট অপশন এ যান
    
2014 <space> রোল নং <space> আপনার বোর্ডের নামের এসএসসি <space> 1 ম 3 আধুনিক টাইপ করুন
    
এখন 16222 এটা পাঠান
    
উদাহরণ এসএমএস : এসএসসি DHA 7638464 2014 2014 এটা পাঠানwww.educationboardresults.gov.bdএসএসসি ফলাফল 2014 বাংলাদেশ বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক প্রকাশিত হবে . বাংলাদেশ শিক্ষা বোর্ড তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.educationboardresults.gov.bd এই ফলাফল প্রকাশ করা হবে.

 এখানে ডান আপনার এসএসসি ফলাফল 2014 জন্য নির্ধারিত সংকেতটি নিচে লিঙ্কটি পান .....http://www.educationboardresults.gov.bd/regular/result.php




এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ হবে ১৭ অথবা বা ১৮ মে   


মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল ১৭ বা ১৮ মে প্রকাশ করা হবে।

এই দুই তারিখের যেকোনো একদিন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশের অনুমতি চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রস্তাব পাঠিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়